রাজ্য সরকারি প্রকল্প ব্যবসা প্রযুক্তি টেলিকম চাকরির খবর অর্থনীতি স্কলারশিপ
Advertisements

Chandrayaan 3: চাঁদের বুকে পাওয়া গেল ৯৬টি মুখ বাধা ব্যাগ! কী রয়েছে এর মধ্যে? জানলে চমকে যাবেন

Chandrayaan 3: ভারত গৌরবময় মুহূর্তের সাক্ষী হল বুধবারে। ওইদিন সন্ধ্যা বেলায় ৬:০৪ টা নাগাদ চাঁদের মাটিতে পা দেয় চন্দ্রযান-৩ (Chandrayaan 3)-এর অংশ ল্যান্ডার বিক্রম (Lander Vikram)। সফলভাবে সফ্ট ল্যান্ডিং করার…

Advertisements

Chandrayaan 3: ভারত গৌরবময় মুহূর্তের সাক্ষী হল বুধবারে। ওইদিন সন্ধ্যা বেলায় ৬:০৪ টা নাগাদ চাঁদের মাটিতে পা দেয় চন্দ্রযান-৩ (Chandrayaan 3)-এর অংশ ল্যান্ডার বিক্রম (Lander Vikram)। সফলভাবে সফ্ট ল্যান্ডিং করার মাধ্যমে ইতিহাস রচনা করল ভারত। ভারত সর্বপ্রথম চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে সফ্ট ল্যান্ডিং করল। ২ বছর আগের হতাশা মুহূর্তের মধ্যে বদলে গেল আনন্দ ও উল্লাসে। ইসরোর সাফল্যে সারা দেশ গর্বিত। অফলাইনে ও অনলাইন দুই জগতেই দেখা গেল অভিনন্দনের বার্তা। এইসবের মাঝেই সোশ্যাল মিডিয়ায় চাঁদের একটি ফটো সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হতে দেখা গেল। ফটোটিতে কিছু রহস্যময়ী ব্যাগ দেখতে পাওয়া যায়, যা বেশ কিছু প্রশ্নের জন্ম দিল। কীসের ব্যাগ ওগুলো? চাঁদেই বা কী করে আছে?

Chandrayaan 3

Advertisements

(Chandrayaan 3) চাঁদে পাওয়া গেল ৯৬টি ব্যাগ:

দাবি করা হয়েছে, ভাইরাল ফটোটি সম্প্রতি তোলা কোনো ছবি নয়, ৫০ বছর আগের ফটো। ফটোটিতে একটি বা দুটি নয় ৯৬টি ব্যাগ দেখতে পাওয়া গিয়েছে। কীসের ব্যাগ ওগুলো? কী রয়েছে এর মধ্যে? চলুন সেটাই জেনে নেওয়া যাক।

Chandrayaan 3

(Chandrayaan 3) কী রয়েছে ব্যাগের মধ্যে?

দাবি করা হয়েছে, ওই ব্যাগগুলোতে বিভিন্ন রকমের বর্জ্য পদার্থ ও মল ভরা রয়েছে। ১৯৬৯ সালে ২০ জুলাই তারিখে মহাকাশচারী নীল আর্মস্ট্রং অ্যাপোলো-১১ মহাকাশযানে চড়ে চাঁদের মাটিতে পা দেন। ফেরত আসার সময়ে প্রমাণস্বরূপ তাঁরা চাঁদের কিছুটা মাটি, সেখানে থাকা টিলার অংশ ও চাঁদ সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য নিয়ে আসেন। পেরিয়ে গেছে প্রায় ৫৪ বছর। এরপর হঠাৎ ভাইরাল চাঁদের কিছু ব্যাগের ছবি।

Chandrayaan 3

দাবি করা হয়েছে, চাঁদে পৃথিবীর পরিবেশের মতো স্বাভাবিকভাবে মলমূত্র ত্যাগ করা যায় না। আর চাঁদে হাওয়াবাতাস না থাকার কারণে স্থান পরিবর্তন করেনি বর্জ্য পদার্থের ব্যাগগুলি।

(Chandrayaan 3) ব্যাগগুলো চাঁদের মাটিতে পড়ে রয়েছে কেন?

চাঁদের মাধ্যাকর্ষণ শক্তি পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তির ১/৬ ভাগ। এই কারণে, এখানের যে কোনো বস্তুই সেখানে ভাসতে থাকবে বা কম আকর্ষণ অনুভব করবে। ঠিক একই কারণে মলমূত্র ত্যাগ করার সময়ে সমস্যার মুখে পড়েন মহাকাশচারীরা। এই অবস্থায় মহাকাশচারীরা ঝামেলা কমানোর জন্য ডায়পার পারে থাকেন। এবার, পৃথিবীতে ফেরত আসার সময় তাঁরা সঙ্গে করে সমস্ত বর্জ্য ফেরত এনেছিলেন কিনা তা স্পষ্ট নয়। তবে সংস্থার তরফে করা দাবি অনুযায়ী, মহাকাশচারীরা মলের ব্যাগগুলো পৃথিবীতে নিজেদের সঙ্গে আনলেও অন্যান্য বর্জ্য পদার্থ ও ব্যবহৃত ডায়পার তাঁরা সঙ্গে আনতে পারেননি।

সব আপডেট সময়ের আগে পেতে যুক্ত হন
Advertisements