PM Vishwakarma Yojana 2023: পিএম বিশ্বকর্মা যোজনার উদ্বোধন করা হয়ে গেছে। ১৭ই সেপ্টেম্বর তথা প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিনে এটির উদ্বোধন করা হয়। এতে ৩ লক্ষ টাকার ঋণ, ১৫০০০ টাকার ভাউচার সহ মিলবে একাধিক সুবিধা। কীভাবে আবেদন করবেন? চলুন দেখে নেওয়া যাক।
পিএম বিশ্বকর্মা যোজনা ২০২৩(PM Vishwakarma Yojana 2023)
১. এই প্রকল্পটির সূচনা করা হয়েছিল ২০২৩ সালের কেন্দ্রীয় বাজেট পেশ করার সময়ে।
২. প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী চলতি বছরে স্বাধীনতা দিবসে এই প্রকল্প চালু হওয়ার কথা উল্লেখ করায় তা নতুন করে চর্চার বিষয়ে পরিণত হয়ে যায়।
৩. আগামী ৪ বছরের জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে ১৩ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।
পিএম বিশ্বকর্মা যোজনায় আবেদন করার যোগ্যতা ২০২৩(Eligibility to apply for PM Vishwakarma Yojana 2023)
১. এই প্রকল্পের দ্বারা প্রান্তিক শ্রেণীর কারিগররা উপকৃত হবেন। আধুনিক জ্ঞানে নিজেকে সমৃদ্ধ করার ও আধুনিক যত্রপাতি ব্যবহার করে কাজে উন্নতি আনার সুযোগ পাবেন কারিগররা।
২. এই তালিকায় যাঁরা রয়েছেন, তাঁরা হলেন- কুমোর, কামার, ধোপা, ছুতোর মিস্ত্রি, রাজমিস্ত্রি সহ একাধিক হস্তশিল্পীরা।
পিএম বিশ্বকর্মা যোজনার সুবিধাসমূহ ২০২৩(Advantages of PM Vishwakarma Yojana 2023)
১. মোট ৩ লক্ষ টাকা ঋণ দেওয়া হবে। প্রথম ধাপে ১ লক্ষ টাকা ও পরের ধাপে ২ লক্ষ টাকা দেওয়া হবে সরকারের তরফে।
২. ঋণের হার ৫%।
৩. ঋণ নেওয়ার জন্য কিছুই বন্দক রাখার দরকার নেই।
৪. প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপের ঋণ যথাক্রমে ১৮ মাস ও ৩০ মাসের মধ্যে মেটাতে হবে।
৫. নথিভুক্ত কারিগরদের অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি ও আধুনিক প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
৬. পাঁচ দিনের প্রশিক্ষণ শেষে সার্টিফিকেট ও আইডেন্টিটি কার্ড পাবেন অংশগ্রহণকারী কারিগররা।
৭. ঋণ পরিশোধ ডিজিটালি করলে প্রত্যেক লেনদেনে ১টা পাওয়া যাবে।
৮. ১৫ হাজার টাকার ভাউচার মিলবে।
৯. প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণকারীরা প্রত্যেক দিন ৫০০ টাকা করে ভাতা পাবেন।
Application process of PM Vishwakarma Yojana 2023)
১. আবেদনকারীকে নিকটবর্তী সিএসসি (CSC) তথা কমন সার্ভিস সেন্টারে (Common Services Centre) যেতে হবে।
২. সেখানে গিয়ে নিজের বায়োমেট্রিক পরিচয় দিতে হবে।
৩. এরপরে প্রকল্পটির অধীনে নাম রেজিস্টার করাতে হবে।
৪. নাম নথিভুক্ত করার জন্য একটা টাকাও খরচ করতে হবে না। সম্পূর্ণ বিনামূল্যে হবে পুরো কাজটি।