রাজ্য সরকারি প্রকল্প ব্যবসা প্রযুক্তি টেলিকম চাকরির খবর অর্থনীতি স্কলারশিপ
Advertisements

Lata Mangeshkar: লতা মঙ্গেশকরের নামে রয়েছে আস্ত মন্দির, নিয়ম মেনে করা হয় পুজো, জানুন কোথায়?

Lata Mangeshkar Birth Anniversary: ভারতে জন্মেছেন অথচ সুর সম্রাজ্ঞী লতা মঙ্গেশকরের ( Lata Mangeshkar) নাম শোনেননি, এমন মানুষ হয়তো খুঁজে পাওয়া মুশকিল। একডাকে সবাই চিনে ফেলেন কোকিল কোন্ঠী লতা মঙ্গেশকরের…

Advertisements

Lata Mangeshkar Birth Anniversary: ভারতে জন্মেছেন অথচ সুর সম্রাজ্ঞী লতা মঙ্গেশকরের ( Lata Mangeshkar) নাম শোনেননি, এমন মানুষ হয়তো খুঁজে পাওয়া মুশকিল। একডাকে সবাই চিনে ফেলেন কোকিল কোন্ঠী লতা মঙ্গেশকরের নাম। তাঁর জনপ্রিয়তা শুধুমাত্র ভারতেই নেই, রয়েছে আন্তর্জাতিক স্তরেও। ভক্তরা তাঁর সুরের মূর্ছনায় প্রত্যেকবার নিজেকে হারিয়ে ফেলেন।

তবে যদি প্রশ্ন করা হয় যে, গায়িকা লতা মঙ্গেশকরের সবচেয়ে বড়ো ভক্ত কে? সেখানে হয়তো বিতর্ক বেঁধে যাবে। কারণ, প্রত্যেক ভক্তই হয়তো দাবি করবেন, তিনিই সবচেয়ে বড়ো ভক্ত। যদিও সবাইকে পিছনে ফেলে ভক্তি প্রদর্শনে শীর্ষস্থানে থাকতে পারেন রাজীব দেশমুখ (Rajiv Deshmukh)। আপনার মনে হয়তো প্রশ্ন জাগবে, এই রাজীব দেশমুখ আবার কে? এখানে হঠাৎ তাঁর নামই বা কেন উল্লেখ করা হল? আসলে এর পিছনেও কারণ আছে। তিনি একজন ‘পাগল-ভক্ত’ হিসাবে এমন একটি কাজ করেছেন, যা তাঁর নাম চর্চার কেন্দ্রে এনে রেখে দিয়েছে।

Advertisements

Lata Mangeshkar

আসলে রাজীব দেশমুখ লতা মঙ্গেশকরের চরম ভক্ত। কোকিল কোন্ঠী এই গায়িকার প্রায় প্রত্যেক কনসার্টেই হাজির থাকতেন তিনি। তবে তিনি লতা মঙ্গেশকরকে শুধুমাত্র গায়িকার চোখে দেখেন না, দেখেন দেবীরূপে। আর সেইজন্যেই হয়তো গায়িকার নামে নিজের বাড়িতে মন্দির স্থাপন করেছেন রাজীব।

Lata Mangeshkar

লতা মঙ্গেশকরের মন্দির: Temple of Lata Mangeshkar

১. সুর সম্রাজ্ঞী লতা মঙ্গেশকর ২০২২ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি তারিখে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
২. এরপরেই রাজীব দেশমুখ গায়িকার প্রথম মৃত্যু বার্ষিকীতে মন্দিরটি স্থাপন করেন।
৩. মন্দিরে লতা মঙ্গেশকরের একটি মূর্তিও স্থাপন করেন তিনি।
৪. প্রত্যেকদিন সপরিবারে রাজীব সেই মূর্তির পুজো করে থাকেন।
৫. আরতির সময়ে নিজের কণ্ঠে রেকর্ড করা একটি গানও বাজান তিনি। প্রত্যেকদিন লতাজির মূর্তিতে মালাও পরানো হয়।

Lata Mangeshkar

রাজীবের লতাভক্তি:

১. রাজীব সপ্তম শ্রেণীতে পড়া চলাকালীন লতাজির সঙ্গে দেখা করার জন্য বাড়ি থেকে পালিয়ে মুম্বাই পৌঁছে গেছিলেন। পুলিশের চোখে পড়ল তাঁরা তাঁকে বাড়িতে দিয়ে যান।
২. এরপরে তিনি মুম্বাইয়ে ১৯৮২ সালে আবার এলে গায়িকার সঙ্গে দেখা করতে ব্যর্থ হন। কারণ, তিনি একটি বিশেষ অনুষ্ঠানের জন্য বিদেশে ছিলেন।
৩. অবশেষে ১৯৮৭ সালে তাঁর স্বপ্নপূরণ হয়, তিনি গায়িকার সঙ্গে দেখা করার সুযোগ পান।
৪. রাজীবের স্ত্রী জানান যে, তিনি ও তাঁর স্বামী দুজনে লতাজিকে দেবীর চোখে দেখেন। তাঁর দাবি, এই স্থান থেকে লতাজিকে কেউ বিচ্যুত করতে পারবে না।

সব আপডেট সময়ের আগে পেতে যুক্ত হন
Advertisements