রাজ্য সরকারি প্রকল্প ব্যবসা প্রযুক্তি টেলিকম চাকরির খবর অর্থনীতি স্কলারশিপ
Advertisements

NPS Scheme: NPS থেকে প্রতি মাসে পেনশন হিসেবে মিলবে 50000 টাকা, জানুন আবেদন পদ্ধতি

NPS Scheme: ন্যাশনাল পেনশন সিস্টেমের (National Pension System) বিরুদ্ধে অনেকে ত্রুটি কেন্দ্রীক অভিযোগ তোলে। তবুও এটা অস্বীকার করা যাবে না যে, ন্যাশনাল পেনশন সিস্টেম বিনিয়োগের অন্যতম দুর্দান্ত বিকল্প। এনপিএস (NPS…

Advertisements

NPS Scheme: ন্যাশনাল পেনশন সিস্টেমের (National Pension System) বিরুদ্ধে অনেকে ত্রুটি কেন্দ্রীক অভিযোগ তোলে। তবুও এটা অস্বীকার করা যাবে না যে, ন্যাশনাল পেনশন সিস্টেম বিনিয়োগের অন্যতম দুর্দান্ত বিকল্প। এনপিএস (NPS Scheme)-এর ব্যাপারেও অনেকেই দ্বিমত পোষণ করায় ঠিকঠাক প্রাপ্য জনপ্রিয়তা পাচ্ছে না বিনিয়োগের এই বিকল্পটি। চরম অবহেলার মাঝেও এখনও কিন্তু এনপিএস বহু মানুষেরই বেছে নেওয়া অন্যতম বিকল্প। অনেকেই এক্সট্রা ৫০ হাজার টাকার ট্যাক্স বেনিফিট পেতে আগ্রহী।

NPS Scheme

Advertisements

একটা সময় পরে অবসর গ্রহণ করলে নির্দিষ্ট পরিমাণে যে পেনশন পাওয়া যাবে, সেটা আরেক সুবিধা এনপিএস-এর। জানিয়ে রাখি, এনপিএস-এ বিনিয়োগ করতে চাইলে এই ব্যাপারে খুঁটিয়ে জেনে নেবেন তবেই বিনিয়োগ করবেন। নিম্নে ন্যাশনাল পেনশন সিস্টেম নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তুলে ধরা হল।

ন্যাশনাল পেমেন্ট সিস্টেম সংক্রান্ত খুঁটিনাটি তথ্য (Important Notes On NPS Scheme)

১. এই স্কিম মূলত দীর্ঘমেয়াদি স্কিম। যার ফলে কয়েক দশক বাদে এর সুবিধা উপভোগ করার সুযোগ পান বিনিয়োগকারীরা।
২. এর দৌলতে প্রত্যেক মাসে ৫০ হাজার টাকা পাওয়া যেতে পারে।

Rs. 50000 Pension

NPS থেকে কীভাবে মাসিক ৫০ হাজার টাকা আয় করা যাবে? (How to earn Rs 50000 monthly)

লাগু হওয়া নয়া নিয়ম অনুযায়ী, জমা থাকা টাকার ৬০% ট্যাক্স ফ্রী তোলা যাবে। বাকি ৪০% টাকা অ্যানুইটির জন্য রাখতে হবে। এই জন্য টাকা ম্যাচিউর হয়ে গেলেও সবটা তোলা যাবে না।
১. ন্যাশনাল পেনশন সিস্টেম থেকে ৫০ হাজার টাকাই পেতে চাইলে মেনে চলতে হবে অ্যানুইটি নীতি এবং সেই অনুযায়ীই রিটায়ারমেন্ট কর্পাস ব্যাক ক্যালকুলেট করতে হবে। অ্যানুইটি বেশ কয়েকটি বিষয়ের উপর নির্ভর করতে পারে।
২. ন্যাশনাল পেনশন (NPS Scheme) সিস্টেমে মোটা অঙ্ক বিনিয়োগ করতে হবে। কত টাকা বিনিয়োগ করা উচিত, অনেকেই বুঝতে পারেন না। এক্ষেত্রে জানিয়ে রাখি, বিনিয়োগ করা টাকার পরিমাণ বেশ কিছু বিষয়ের উপর নির্ভরশীল। এই তালিকায় থাকতে পারে বিনিয়োগকারীর রিস্ক অ্যাপেটাইট, বিনিয়োগকারীর বয়স, প্রাপ্ত রিটার্নের হার প্রভৃতির মতো বিষয়গুলো।
৩. সহজ ভাষায় বললে, মাসিক ৫০ হাজার টাকা রিটার্ন পাওয়ার জন্য একটানা ৩০-৪০ বছর বিনিয়োগ করতে হবে। এক্ষেত্রে বিনিয়োগকারীকে কমপক্ষে ৪০-৫০ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করতেই হবে।
৪. বিনিয়োগকারীকে রিস্ক অ্যাপেটাইট ও আর্থিক লক্ষের সঙ্গে সঙ্গতি বজায় রেখে নিজের পোর্টফোলিওর উপরে নজর রাখতে হবে।

সব আপডেট সময়ের আগে পেতে যুক্ত হন
Advertisements