PM Kisan Yojana: দেশের বিভিন্ন রকমের আর্থিক শ্রেণীর মানুষ বসবাস করেন। কেন্দ্রীয় সরকারের (Central Government) তরফে বিভিন্ন আর্থিক শ্রেণীর মানুষের জীবিকা ও কর্মপদ্ধতির উপরে নির্ভর করে নানান রকমের প্রকল্প লঞ্চ করা হয়। এমনই এক প্রকল্প হল পিএম কিষাণ যোজনা প্রকল্প (PM Kisan Yojana Scheme)। সম্প্রপ্তি এই যোজনাকে কেন্দ্র করে এক নয়া খবর এলো প্রকাশ্যে। যা শোরগোল ফেলে দিল কৃষকমহলে।
প্রধানমন্ত্রী কৃষি যোজনা ২০২৩ (PM Krishi Yojana 2023)
প্রধানমন্ত্রী কৃষি যোজনার অধীনে প্রত্যেক বছরে কৃষকরা ৬০০০ টাকা করে পেয়ে থাকেন। এই টাকা একবারে দেওয়া হয় না সরকারের তরফে। প্রত্যেক কিস্তিতে ২০০০ টাকা করে মোট ৩টি কিস্তিতে কৃষকরা ৬০০০ টাকা পেয়ে থাকেন। প্রকাশ্যে আসা তথ্যানুযায়ী, কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে এখনও পর্যন্ত মোট ১৪ কিস্তির টাকা দেওয়া হয়েছে। পরবর্তী কিস্তি হিসাবে খুব শীঘ্রই ১৫তম কিস্তির টাকা পাবেন প্রকল্পে নথিভুক্ত থাকা কৃষকরা। এই টাকার জন্য অপেক্ষাও করছেন বহু কৃষক। এর মধ্যেই প্রকাশ্যে এলো নয়া খবর। জানা গেছে, এই প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত উপভোক্তার সংখ্যা এবার কমতে চলেছে। চলুন জেনে নেওয়া যাক, কারা এই সুবিধা পাবেন না।
কাদের নাম প্রধানমন্ত্রী কিষাণ যোজনা থেকে কেটে যাবে? (Whose name will be cut from the list of PM Kisan Yojana?)
১. কেওয়াইসি (KYC): KYC না করা কৃষকদের নাম যোজনা থেকে বাদ দেওয়া হবে।
২. আবেদনপত্রের তথ্য নির্ভুল হতে হবে: আবেদনপত্রে উল্লেখ করা তথ্য (নাম, ঠিকানা, লিঙ্গ) সঠিক হতেই হবে। না হলে এবার থেকে আর পিএম কিষাণ যোজনার টাকা দেওয়া হবে না। উপভোক্তাদের তালিকা থেকে সংশ্লিষ্ট নাম পুরো বাদ দিয়ে দেওয়া হবে।
বাড়িতে বসে e-KYC করবেন কীভাবে? (How to do e-KYC from home?)
১. বাড়িতে বসে খুব সহজেই e-KYC করা যায়। e-KYC এর একটি অ্যাপ আছে, সেটির সাহায্যে খুব সহজেই কৃষকরা e-KYC করতে পারবেন। জানিয়ে রাখি, এই যোজনা উপভোগ করার জন্য উক্ত কৃষকের কাছে থাকা জমির পরিমাণ ২ হেক্টরের বেশি হওয়া যাবে না।