রাজ্য সরকারি প্রকল্প ব্যবসা প্রযুক্তি টেলিকম চাকরির খবর অর্থনীতি স্কলারশিপ
Advertisements

Viral: পরীক্ষায় প্রশ্ন ছিল ‘বিয়ে’ কী? পড়ুয়ার উত্তরে মাথায় হাত শিক্ষকের

Viral: বাচ্চারা মাঝে মধ্যে রীতিমতো হাটে হাঁড়ি ভেঙে দেয়! মন নিষ্পাপ হলেও অনেক সময়েই মুখ দিয়ে অদ্ভুত কথা বলার মাধ্যমে বড়োদের চমকে দেয়। শিশুরা অনেক সময় এমন কিছু কথা বলে…

Advertisements

Viral: বাচ্চারা মাঝে মধ্যে রীতিমতো হাটে হাঁড়ি ভেঙে দেয়! মন নিষ্পাপ হলেও অনেক সময়েই মুখ দিয়ে অদ্ভুত কথা বলার মাধ্যমে বড়োদের চমকে দেয়। শিশুরা অনেক সময় এমন কিছু কথা বলে ফেলে, যা শুনে প্রাপ্তবয়স্করা হেসে উল্টে পড়ে। কখনও শিশুদের দ্বারা ফাটানো ‘সত্য বোমা’ প্রাপ্তবয়স্কদের বিপদে ফেলে দেয়, আবার কখনও বড়োদের সম্পর্কের জটিল সমীকরণকে সরলরূপে পেশ করে দেয়।

Viral

Advertisements

শিশুদের মনের কল্পনার জগৎ প্রাপ্তবয়স্কদের থেকে কিছুটা আলাদা। সেই জগতে সমস্ত সম্পর্ক, সমস্যা, পরিস্থিতি খুবই সরল প্রকৃতির হয়। শিশুদেরকে প্রশ্ন করতে হলে যেমন ঘুরপ্যাঁচহীন পদ্ধতিতে করতে হয়, তেমনই তাঁদের আগত উত্তরও জটিলতামুক্ত হবে আশা রেখেই শুনতে বসতে হয়। প্রাপ্তবয়স্করা যেখানে কিছু প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে বেশ সময় নেন, সেখানে শিশুরা নিজেদের মনের জগৎ থেকে সরল উত্তর ফট করে পেশ করে দেয়। সম্প্রতি নিষ্পাপ শিশুমনকে কেন্দ্র করে এমনিই এক ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে, যা দেখে হেসে গড়াগড়ি খাচ্ছেন নেটিজেনরা।

Viral

সম্প্রতি একটি উত্তরপত্র ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। দাবি করা হয়েছে, উক্ত উত্তরপত্রটি কোনো একটি স্কুলের। উত্তরপত্রে প্রশ্ন করা হয়েছিল “বিবাহের সংজ্ঞা কী?” এর উত্তরে খুদে পড়ুয়া যা লেখে, তা দেখে নেটিজেনরা দেখে হেসে উল্টে পড়ে যান। ছোট্ট পড়ুয়ার জবাব, “বিয়ে তখন হয়, যখন কোনো এক মেয়ের অভিভাবক বলে ‘তুমি এবার বড়ো হয়ে গেছো, আমরা আর তোমাকে খাওয়াতে পারবো না, যাও এমন মানুষকে খুঁজতে শুরু করো যে তোমাকে খাওয়াবে”। খুদের উত্তর এখানেই শেষ হয়নি। তার আরও সংযোজন, “এরপরে সেই মেয়ে এমন ছেলের সঙ্গে দেখা করে যার উপরে তাঁর বাবা-মায়েরা চিৎকার করে বলে তুমি এবার বড়ো হয়ে গেছো, যাও বিয়ে করে নাও। উভয়েই পরস্পরের পরীক্ষা নেয়। সন্তুষ্ট হলে পরস্পরকে বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেয়। এরপরে দুইজনে বোকা বোকা আচরণ করতে শুরু করে”।

এই উত্তরপত্র ঠিক কোন স্কুলের বা ঠিক কখন প্রকাশ্যে এসেছে, তা জানা সম্ভব হয়নি। তবে খুদের উত্তর পড়ে যে নেটিজেনদের হেসে গড়াগড়ি খাওয়ার অবস্থা তৈরি হয়েছে, তা আর বুঝতে বাকি নেই। যিনি এই উত্তরপত্র যাচাই করেছেন, তিনি পড়ুয়াকে ‘১০’-এ শূন্য দিয়েছেন। তবে খুদের উত্তরকে যে নেটিজেনরা পুরোপুরি মিথ্যা বলছেন না, সেটা এই উত্তরপত্রকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন মন্তব্য দেখেই বোঝা গেছে।

সব আপডেট সময়ের আগে পেতে যুক্ত হন
Advertisements